রবিবার, ২৬ জুন, ২০১৬

দি মারিয়া তৈরি ফাইনালের জন্য

২৩ তারিখ আর্জেন্টিনার শিবির থেকে খবর আসে দি মারিয়া ইনজুরি থেকে সেরে উঠেছে। তিনি ফাইনালের জন্য ফিট। কিন্তু তারপরে প্র্যাক্টিস সেশনে আবারো চোট পেলে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে তার খেলার সম্ভাবনা। 
কোচ তাতা বলেছিলেন "মারিয়া সঠিক সময়েই সেরে উঠছিলো। কিন্তু অনুশীলনে চোট পায় আবারো। চোট ততোটা গুরুতর নয়।  "
আর্জেন্টিনার ফিজিও তাকে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে দ্রুত সুস্হ করে ফেলে। এখন মারিয়া ফিট আছেন ফাইনালের জন্য। কোচ তাতা মার্তিনো " হ্যা, মারিয়াকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছিলাম আমরা। কিন্তু তা অতীত হয়ে গেছে। মারিয়া সম্পুর্ন সুস্হ। তাকে ফাইনালে মাঠে দেখবো এটাই বিশ্বাস আমার। এখন তার মানষিক প্রস্তুতি নেয়ার সময়"

সব কিছুর বাধা পেড়িয়ে মারিয়ার ফাইনালের কুফা দূর করলেন তাহলে  :-p
কাল সকাল ৬ টায় আমেরিকার নিউজার্সিতে ফাইনালে মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা ও চিরি। সময়ের অপেক্ষা তারপরি জানা যাবে শিরোপার মালিক কারা!

শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬

২০১৬ তেও যেনো ২০১৫ কোপা আমেরিকার পুনরাবৃত্তি ☺
আর্জেন্টিনা বনাম চিলি 😡
গতবার চিলির ঘরের মাঠে ফাইনালে পেনাল্টি হেরে যায় আর্জেন্টিনা।
১২০ মিনিট খেলায় কোনো গোল না আসায় ম্যাচ গড়ায় শুট আউটে😂
সেই ভাগ্যের খেলায় হার মানেন আর্জেন্টিনা।

এইবার তো প্রতিশোধ এর পালা😎
১২০ মিনিট না এবার খেলায় জয় পরাজয় দেখতে পাবে বিশ্ব ৯০ মিনিটেই।
💜ভামোস আর্জেন্টিনা 💜

শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬

শুভ জন্মদিন ফুটবলের রাজা লিওনেল মেসি। ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন রোসারিওর ছোট পরিবারে জন্ম নিয়েছিলো আজকের ফুটবলের বিস্ময় "মেসি"। ছোট থেকেই হরমোনের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। একসময় বার্সার কতৃপক্ষ রোসারিওতে গেলে তখন এই বিস্ময় বালককে তাদের চোখে পরে। মেসির ফুটবলের প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে যায় তারা। তাদের সঙ্গে কোনো চুক্তিপত্র না থাকায় পকেটে থাকা টিস্যু পেপারই চুক্তি পত্র হিসেবে ব্যবৃত হয়। তখন চুক্তি হয় মেসির সকল চিকিৎসা ও থাকা খাওয়ার খরচ বার্সা বহন করবে। এরপরেই মেসি পরিবার সহ বার্সায় চলে আসে। দেখাতে থাকে ফুটবল প্রতিভা। তখন মেসি কথা বলতোনা । যার ফলে তার সতির্থরা ধরে নিয়েছিলো মেসি বাকপ্রতিবন্ধি। কিন্তু কিছুদিন পরে একটা ম্যাচে তারা লক্ষ করে মেসি কথা বলছে।  তখন থেকে তারা জানে মেসি সাধারন।   এরপরে তিনি বিভিন্ন ট্রফি, এ্যাওয়ার্ড পান যার কারনে তাকে তখন থেকেই ফুটবলের রাজা, ছোট জাদুকর নামে ডাকা হতো। তার জীবনের প্রথম ব্যালন ডি'অর পান ২০০৯ সালে। সেই শুরু। তিনি ব্যালন ডি'অর এর জন্য ৮ বার নমিনেশন পান এবং ৫ বার এ্যাওয়ার্ডটি জেতেন। ২০১৪ সালে নিজের দল আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপের ফাইনালে তোলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কারনে চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। সেই আক্ষেপ ঘোছাতে ২০১৫ এর কোপা আমেরিকা এ আর্জেন্টিনাকে ফাইনালে তোলেন কিন্তু সেই দুর্ভাগ্য আবারো তাকে ট্রফির স্বাদ নিতে দয়নি। এবছর শতবর্ষী উপলক্ষে আমেরিকায় কোপা আমেরিকা অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে তিনি আবারো তার দলকে ফাইনালে তোলেন। এখন সময়ের অপেক্ষা। তারপরেই জানা যাবে এই ক্ষুদে জাদুকর ট্রফির স্বাদ নিতে পেরেছি কিনা!!!

 বেচে থাকো তুমি হাজারো ভক্তের মাঝে যারা তোমার ফুটবল জাদুতে বিমোহিত হয় প্রতিটা ম্যাচে। এভাবেই তোমার জাদুকরী পার্ফমেন্স দেখাও বিশ্বকে।